অতঃপর ওদের অপেক্ষার অবসান হয়
অতঃপর অতিথিরা এসে ভীড় করে প্রার্থিত রন্গমঞ্ছে
লাল নীল বাতি জ্বলে ওঠে সেখানে-আলোকিত হয় রন্গমঞ্ছ
ব্যাকগ্রাউন্ডে ধুমায়িত সংগীত বেজে ওঠে
ব্যাকগ্রাউন্ডে লালনীল সংগীত বেজে ওঠে
সবাই এতক্ষণ অধীর ভাবে বসে ছিলো
সবার বসে থাকার সময় শেষ হয়
সবার মনে আত্মতৃপ্তি আসে ফুরফুরে বসন্ত বাতাসের মত
চোখে চকচক করে নগ্ন উল্লাস
মুখে বার বার জপ করতে থাকে প্রাণপ্রিয় অতিথিদের নাম
একজন রন্গমঞ্ছে উঠে জানায়-
উনারা এসে পরেছেন-আপনারা শান্ত হয়ে বসুন
কারন উনারা জানেন-ওরা ধৈর্য ধরতে জানেনা
ওরা কখনোই ধৈর্য ধরতে জানেনা
ওরা এখন নগ্নতা দেখার জন্য এক একটা পশুর মত উল্লাস করে
সেই একজন রন্গমঞ্ছে উঠে আবার বলে-
উনারা এসে পরেছেন-আপনারা শান্ত হয়ে বসুন
অতঃপর উনারা এসে পড়েন
উনাদের আনতে কোটি টাকার উড়ালযান চলেগিয়েছিলো
উনারা এসেছেন ও কোটি টাকা কামাই করার জন্য
তাই-উনাদের অর্ভথনায় থাকে কোটি কোটি টাকা
উনাদের খাবার টেবিলে কোটি কোটি টাকা
উনাদের পোষাকে থাকে কোটি কোটি টাকা
উনাদের নাচে গানে ভেসে যায় কোটি কোটি টাকা
অতঃপর উনারা রন্গমঞ্ছে উঠে নাচ গান শুরু করেন
অতঃপর উনাদের নাচে গানে দোলা দেয় ওদের হৃদয়
একজন সালাম আকাশ থেকে তাকিয়ে তাকিয়ে ওদের তামাশা দেখে
একজন বরকত ওদের দেখে ব্যাথিত হয়ে ওঠে
একজন রফিক ওদের কান্ড দেখে বিষ্মিত হয়
ওদের কে সবাই তিনদিন আগেই ফুল দিয়ে ছিলো বলেই
ওরা আরো বিষ্মিত হয়ে ওঠে
ওদের কথা কেউ মনে রাখেনা
তাই-যে মাসে ওরা মারা গিয়েছিলো
যে দিনে ওরা মারা গিয়েছিলো
ঠিক সেই মাসেই-সেই দিনের ঠিক তিন দিন পরেই
ফেব্রুয়ারীকে পদদলিত করে-আটই ফাল্গুনকে পদদলিত করে
ওরা রন্গমঞ্ছে নেচে ওঠে বিদেশী ভাষায়-
তাদের সাথে সাথে তাল মেলায় জনগন
আর তাদের সাথে তাল মেলায় কতিপয় উল্লাসকারী
তাদের সাথে তালমেলায় ২ বছরের শিশু
তাদের সাথে তাল মেলায় ২০ বছরের যুবক
তাদের সাথে তাল মেলায় ৬০ বছরের বৃদ্ধ
ওদের নাচে গানে ভরে ওঠে উৎসব
ওদের নাচে গানে মেতে ওঠে রন্গমঞ্ছ
ওরা একদৃষ্টিতে কামনা নিয়ে দেখতে থাকে শীলার যৌবন
ওরা নেচে নেচে শীলার যৌবন দেখে
ওদের লোলুপ মন শীলার যৌবন দেখে
রন্গমঞ্ছে উঠে শীলা ও নেচে গেয়ে টাকা নিয়ে যায়
সবার মনোরন্জন করে ওরা টাকা নিয়ে যায়
সবাই কে আনন্দ দিয়ে ওরা টাকা নিয়ে যায়
বাংলা ভাষাকে দলিত করে ওরা টাকা নিয়ে যায়
নিজেদের শরীর দেখিয়ে ওরা টাকা নিয়ে যায়
ওদিকে একটা টোকাই না খেয়ে দিন পার করে
একজন রাহেলা বেগম বিনা চিকিৎসায় মরে
একজন বিধবা ওষুধের অভাবে ধুঁকেধুঁকে মরে
একজন নুরুন্নেসা পথেঘাটে ধর্ষিতা হয়
ধর্ষন কারীরা নুরুন্নেসাকে সাময়িক শীলা মনে করে
নুরুন্নেসার কাপড় খুলে নিয়ে ওরা উল্লাস করে
ওরা ব্লাকলেভেল হাতে নিয়ে শীলার যৌবন নিয়ে উল্লাস করে
ওরা একজন নুরুন্নেসাকে পুনপুন ধর্ষন করে
আসল শীলার তাতে কিছুই আসে যায়না
আসল শীলা তখন রন্গমঞ্ছে যৌবন দেখাতে ব্যস্ত
আসলে শীলাদের এসবে কিছুই যায় আসেনা
নুরুন্নেসা গলায় দড়ি দিলে শীলাদের কিছুই যায় আসেনা
একজন রহমত মিয়া না খেয়ে মরে গেলে ওদের কিছু যায় আসেনা
একটা শিশু না খেয়ে মরলে ওদের কিছু যায় আসেনা
ওরা শুধু টাকা চেনে
ওরা তাই টাকার জন্য বিনোদন দেয়
রন্গমঞ্ছে লালনীল আলোতে ওরা বিনোদন দিতে নেচে ওঠে
আর বান্গাল রা শীলার কোমড়ের দুলুনির তালে তালে নেচে ওঠে
সালাম বরকতের মৃত্যুতে ওদের কিছু আসে যায় না
বাংলা পদদলিত হলেও ওদের কিছুই আসে যায়না
ওরা শুধু মনোরন্জন করে নেচে ওঠে...
অতঃপর অতিথিরা এসে ভীড় করে প্রার্থিত রন্গমঞ্ছে
লাল নীল বাতি জ্বলে ওঠে সেখানে-আলোকিত হয় রন্গমঞ্ছ
ব্যাকগ্রাউন্ডে ধুমায়িত সংগীত বেজে ওঠে
ব্যাকগ্রাউন্ডে লালনীল সংগীত বেজে ওঠে
সবাই এতক্ষণ অধীর ভাবে বসে ছিলো
সবার বসে থাকার সময় শেষ হয়
সবার মনে আত্মতৃপ্তি আসে ফুরফুরে বসন্ত বাতাসের মত
চোখে চকচক করে নগ্ন উল্লাস
মুখে বার বার জপ করতে থাকে প্রাণপ্রিয় অতিথিদের নাম
একজন রন্গমঞ্ছে উঠে জানায়-
উনারা এসে পরেছেন-আপনারা শান্ত হয়ে বসুন
কারন উনারা জানেন-ওরা ধৈর্য ধরতে জানেনা
ওরা কখনোই ধৈর্য ধরতে জানেনা
ওরা এখন নগ্নতা দেখার জন্য এক একটা পশুর মত উল্লাস করে
সেই একজন রন্গমঞ্ছে উঠে আবার বলে-
উনারা এসে পরেছেন-আপনারা শান্ত হয়ে বসুন
অতঃপর উনারা এসে পড়েন
উনাদের আনতে কোটি টাকার উড়ালযান চলেগিয়েছিলো
উনারা এসেছেন ও কোটি টাকা কামাই করার জন্য
তাই-উনাদের অর্ভথনায় থাকে কোটি কোটি টাকা
উনাদের খাবার টেবিলে কোটি কোটি টাকা
উনাদের পোষাকে থাকে কোটি কোটি টাকা
উনাদের নাচে গানে ভেসে যায় কোটি কোটি টাকা
অতঃপর উনারা রন্গমঞ্ছে উঠে নাচ গান শুরু করেন
অতঃপর উনাদের নাচে গানে দোলা দেয় ওদের হৃদয়
একজন সালাম আকাশ থেকে তাকিয়ে তাকিয়ে ওদের তামাশা দেখে
একজন বরকত ওদের দেখে ব্যাথিত হয়ে ওঠে
একজন রফিক ওদের কান্ড দেখে বিষ্মিত হয়
ওদের কে সবাই তিনদিন আগেই ফুল দিয়ে ছিলো বলেই
ওরা আরো বিষ্মিত হয়ে ওঠে
ওদের কথা কেউ মনে রাখেনা
তাই-যে মাসে ওরা মারা গিয়েছিলো
যে দিনে ওরা মারা গিয়েছিলো
ঠিক সেই মাসেই-সেই দিনের ঠিক তিন দিন পরেই
ফেব্রুয়ারীকে পদদলিত করে-আটই ফাল্গুনকে পদদলিত করে
ওরা রন্গমঞ্ছে নেচে ওঠে বিদেশী ভাষায়-
তাদের সাথে সাথে তাল মেলায় জনগন
আর তাদের সাথে তাল মেলায় কতিপয় উল্লাসকারী
তাদের সাথে তালমেলায় ২ বছরের শিশু
তাদের সাথে তাল মেলায় ২০ বছরের যুবক
তাদের সাথে তাল মেলায় ৬০ বছরের বৃদ্ধ
ওদের নাচে গানে ভরে ওঠে উৎসব
ওদের নাচে গানে মেতে ওঠে রন্গমঞ্ছ
ওরা একদৃষ্টিতে কামনা নিয়ে দেখতে থাকে শীলার যৌবন
ওরা নেচে নেচে শীলার যৌবন দেখে
ওদের লোলুপ মন শীলার যৌবন দেখে
রন্গমঞ্ছে উঠে শীলা ও নেচে গেয়ে টাকা নিয়ে যায়
সবার মনোরন্জন করে ওরা টাকা নিয়ে যায়
সবাই কে আনন্দ দিয়ে ওরা টাকা নিয়ে যায়
বাংলা ভাষাকে দলিত করে ওরা টাকা নিয়ে যায়
নিজেদের শরীর দেখিয়ে ওরা টাকা নিয়ে যায়
ওদিকে একটা টোকাই না খেয়ে দিন পার করে
একজন রাহেলা বেগম বিনা চিকিৎসায় মরে
একজন বিধবা ওষুধের অভাবে ধুঁকেধুঁকে মরে
একজন নুরুন্নেসা পথেঘাটে ধর্ষিতা হয়
ধর্ষন কারীরা নুরুন্নেসাকে সাময়িক শীলা মনে করে
নুরুন্নেসার কাপড় খুলে নিয়ে ওরা উল্লাস করে
ওরা ব্লাকলেভেল হাতে নিয়ে শীলার যৌবন নিয়ে উল্লাস করে
ওরা একজন নুরুন্নেসাকে পুনপুন ধর্ষন করে
আসল শীলার তাতে কিছুই আসে যায়না
আসল শীলা তখন রন্গমঞ্ছে যৌবন দেখাতে ব্যস্ত
আসলে শীলাদের এসবে কিছুই যায় আসেনা
নুরুন্নেসা গলায় দড়ি দিলে শীলাদের কিছুই যায় আসেনা
একজন রহমত মিয়া না খেয়ে মরে গেলে ওদের কিছু যায় আসেনা
একটা শিশু না খেয়ে মরলে ওদের কিছু যায় আসেনা
ওরা শুধু টাকা চেনে
ওরা তাই টাকার জন্য বিনোদন দেয়
রন্গমঞ্ছে লালনীল আলোতে ওরা বিনোদন দিতে নেচে ওঠে
আর বান্গাল রা শীলার কোমড়ের দুলুনির তালে তালে নেচে ওঠে
সালাম বরকতের মৃত্যুতে ওদের কিছু আসে যায় না
বাংলা পদদলিত হলেও ওদের কিছুই আসে যায়না
ওরা শুধু মনোরন্জন করে নেচে ওঠে...
No comments:
Post a Comment